শিরোনাম: |
জাতিসংঘে তোপের মুখে মিয়ানমার, বন্দিদের মুক্তি দাবি
|
![]() তিনি আরও বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মুক্ত মতামত বন্ধ করতে এই সপ্তাহে কঠোর আদেশ জারি করা হয়েছে। আন্দোলন দমাতে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের সমালোচনাও করেন তিনি।’ আল জাজিরা জানায়, তবে চীন, রাশিয়াসহ মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মিত্ররা জাতিসংঘের এই বিশেষ অধিবেশনকে ‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়ের ওপর’ হস্তক্ষেপ বলে সমালোচনা করে। শুক্রবারও দেশটির বর্তমান সামরিক শাসক জেনারেল মিন অং হ্লায়িংয়ের ক্ষমতা দখলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবাদকারীরা সু চিসহ সব বন্দি নেতাদের মুক্তি দাবি করেছেন। কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে ‘বিভক্তি’ রোধে ‘ঐক্যের’ ডাক দিয়েছেন জেনারেল মিন। শনিবারও একই দাবিতে দেশটিতে আন্দোলত অব্যাহত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। গত ১ ফেব্রুয়ারি দেশটির ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) প্রধান অং সান সু চি, দেশটির প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টসহ বেশ কয়েকজনকে আটক করে জরুরি অবস্থা জারি করে সেনাবাহিনী। সেসময় এক বিবৃতিতে সেনাবাহিনী জানায়, দেশের ক্ষমতা কমান্ডার-ইন-চিফ মিন অং হ্লাইংয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অর্থাৎ মিয়ানমারের ক্ষমতা এখন সেনাবাহিনীর দখলে। |