শিরোনাম: |
তাইওয়ান চুক্তি মেনে চলতে সম্মত চীন-যুক্তরাষ্ট্র
|
![]() বাইডেন বলেন, আমি শি জিনপিংয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। তাইওয়ান চুক্তি মেনে চলতে আমরা একমত হয়েছি। আমি মনে করি না চুক্তি মেনে চলা ব্যতীত তার অন্য কিছু করা উচিত। ওয়াশিংটনে দীর্ঘদিন চলা ‘এক চীন নীতি’র কথাই বলছেন বাইডেন। যার আওতায় ওয়াশিংটন তাইপেকে নয়, বরং বেইজিংকেই আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। তাইওয়ান রিলেশন অ্যাক্ট এই বিষয়টিকে পরিস্কার করে যে, যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের সঙ্গে নয় বেইজিংয়ের সঙ্গেই কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখবে। আর তাইওয়ানের বিষয়টি ভবিষ্যতে শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে এই প্রত্যাশা করে। চীন দাবি করে তাইওয়ান তাদের নিজস্ব ভূমি, প্রয়োজনে তারা তা জোর করে দখল করবে। আর তাইওয়ান বলে তারা স্বাধীন দেশ এবং এই স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র তারা রক্ষা করবে। চলমান উত্তেজনার জন্য তারা চীনকে দায়ী করে। তাইওয়ান অভিযোগ করেছে, শুক্রবার থেকে গত চারদিন তাদের দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পশ্চিম বিমান প্রতিরক্ষা সীমায় চীনা বিমান বাহিনীর ১৪৮টি বিমান ঢুকেছে। অন্যদিকে গত শুক্রবারকে চীন জাতীয় দিবস হিসেবে ছুটি উদযাপন করেছে। এদিকে রোববার তাইওয়ানের কাছাকাছি সামরিক কার্যক্রম বন্ধ করতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। |