শিরোনাম: |
আজ মাঠে নামছে সেনেগাল-নেদারল্যান্ডস ও ওয়েলস-যুক্তরাষ্ট্র
|
![]() দিনের তৃতীয় ম্যাচে রাত ১ টায় ওয়েলসের মুখোমুখি হবে যুক্তরাষ্ট্র। খেলাময় একটা দিন কাটবে সবার। হ্যারি কেইনের নেতৃত্বে বিশ্বকাপে ভারসম্য দল গঠন করেছে ইংল্যান্ড। বিশেষ করে তুলনামূলক শক্তির দিকে এগিয়ে আক্রমণভাগ। কেনের সঙ্গে আক্রমণে আছেন ফিল ফোডেন ও জেডন সাঞ্চো। আক্রমণই সাউথগেটের অন্যতম ভরসা। সেই সঙ্গে রক্ষণভাগ ও মাঝমাঠের শক্তিও দেখার মতো। রক্ষণে আছেন হ্যারি মাগুইরের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়। একই সঙ্গে মাঝমাঠে আছেন সময়ের অন্যতম সেরা উদীয়মান তারকা জুড বেলিংহাম। বাকিরাও কেউ কারো থেকে কম না। ২০১৮ বিশ্বকাপের পর ৫১ ম্যাচ খেলে ৩৩ টিতে জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। ফিফা র্যাংকিংয়ে তাদের অবস্থান ৫ম। অন্যদিকে, এশিয়ার অন্যতম পরাশক্তি ইরান। ষষ্ঠবারে বারের মতো বিশ্বকাপ খেলা ইরান বড় দলগুলোকে কাঁপানোর ক্ষমতা রয়েছে। বিশ্বকাপে তারুণ্যের দিকে না গিয়ে অভিজ্ঞতার দিকে ঝুঁকেছে ইরান। অভিজ্ঞতাই ইরানের বড় শক্তি। রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলা বেশ কয়েকজন আছেন এবারের স্কোয়াডে। ![]() এদিকে রাত ১০ টায় আল থুমামা স্টেডিয়ামে সেনেগালের বিপক্ষে মাঠে নামবে তিনবারের বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলা নেদারল্যান্ডস। অভিজ্ঞতার ভান্ডার ও তারুণ্যের মিশেল ডাচদের বড় শক্তি। দলে রয়েছে এক ঝাঁক প্রতিভাবান খেলোয়াড়। লুই ফন গাল কোচ হয়ে ফেরার পর দলটার একসুতোয় বেঁধেছেন। ফিফা র্যাংকিয়ে নেদারল্যাসের অবস্থান ৮ম। সেনেগালকে ধরা হচ্ছিলো এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট। তবে সব আশায় পানি ঢেলে দিলো দলের সেরা তারকা সাদিও মানের ইনজুরি। তাতে সেনেগালের শক্তি অনেকটাই কমে গেলেও লড়াই করার মতো খেলোয়াড় রয়েছে তাদের। তৃতীয় ম্যাচে রাত ১ টায় আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়ামে যুক্তরাষ্ট্রর মুখোমুখি হবে ওয়েলস। ওয়েলসের সবচেয় বড় শক্তি গ্যারেথ বেল। অনেক দিন ধরেই ইউরোপের বড় বড় দলগুলোতে খেলছেন ওয়েলস অধিনায়ক। অন্যদিকে, তারুণ্যনির্ভর দলটির প্রথম জয় দিয়ে আসর শুরু করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। |