শিরোনাম: |
‘স্বাস্থ্যখাতের এক নক্ষত্রের পতন’
|
![]() ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য সবসময় তার চিন্তা ছিল। শুধু স্বাস্থ্যখাতের কথা চিন্তা করলেই তার অবদান বলে শেষ করা যাবে না। তিনি গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল করেছেন, মেডিকেল কলেজ করেছেন, মানুষকে স্বল্পমূল্যে ওষুধ দেওয়ার জন্য তিনি ফার্মাসিটিক্যালস কোম্পানিও তৈরি করেছেন। এছাড়াও শিক্ষায় অবদান স্বরূপ তিনি গণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছেন। তিনি বলেন, ডা. জাফরুল্লাহ শুধু সাহসীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন আপোষহীন। করোনার সময়ে তিনি তিনি ওষুধপত্রের দাম নিয়ে কথা বলেছেন, সুযোগসন্ধানীরা যেন সুযোগ নিতে না পারে এ বিষয়ে তিনি সোচ্চার ছিলেন। মানুষ যেন স্বল্পমূল্যে করোনা পরীক্ষা করতে পারে, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পক্ষ থেকে তিনি কিট তৈরির ব্যবস্থা করেছিলেন। তার গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে করোনা আক্রান্ত রোগীদের নামমাত্র মূল্যে পরীক্ষা ও চিকিৎসা করেছেন। তিনি আরও বলেন, তার সবচেয়ে বড় গুণ ছিল তিনি কখনো কারো কাছ থেকে কাজের মূল্যায়ন প্রত্যাশা করতেন না। একজন গুণী ব্যক্তি হিসেবে আমরা তাকে কতটুকু মূল্যায়ন করতে পেরেছি জানি না। তবে এটা অন্তত বলতে পারি, সাধারণ মানুষ তাকে আজীবন মনে রাখবে। |