শিরোনাম: |
২৬ বছরেই থেমে গেল মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগীর জীবন ঘড়ি
|
![]() দীর্ঘ দুই বছর ধরে জরায়ু ক্যানসারে ভুগছিলেন তিনি। সম্প্রতি তাকে ক্যামোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি দিতে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষমেশ এই সুন্দরীকে আর বাঁচানো যায়নি। তাকে নিয়ে মিস উরুগুয়ে মুকুটজয়ী লোলা দে লস সান্তোস বলেন, ‘আমি সারা জীবন আপনাকে মনে রাখব। তা শুধু এই জন্য নয় যে আপনি আমাকে সাহস জুগিয়েছেন কিংবা আমার বিকাশে সহায়তা করেছেন; তার চেয়ে বরং আমি আপনার স্নেহ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সান্নিধ্যের জন্যই বেশি মনে রাখব।’ ২০১৫ সালে চীনে আয়োজিত মিস ওয়ার্ল্ড আসরে সেরা ৩০’র মধ্যে ছিলেন না শেরিকা দে আর্মাস। তবে রেকর্ড গড়েছিলেন ওই আসরে কনিষ্ঠদের একজন হয়ে। কারণ, ১৮ বছর বয়সে এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া সুন্দরী ছিলেন মাত্র ছয়জন, তাদের একজন ছিলেন তিনি |