শিরোনাম: |
জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থার সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
|
![]() বিচারবিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের কথা উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘এ বিষয়ে ইতোমধ্যে আমরা জুডিশিয়াল কমিটি গঠন করে দিয়েছি। কারো দাবির অপেক্ষায় আমি থাকিনি। আগেই জুডিশিয়াল কমিটি করে দিয়ে, আজকে আবার আমরা নির্দেশ দিয়েছি... আমরা একজন জজ সাহেবকে দিয়ে করেছিলাম। সেটা আমি বলেছি— আরও দুই জন জজ সাহেবকে দিয়ে, আরও দুজন লোকবল বৃদ্ধি করে দিয়ে এবং তাদের তদন্তের পরিধি বাড়ানো (হয়েছে)।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জাতিসংঘের কাছেও আবেদন করেছি। আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন সংস্থা আছে, বিশেষ করে বিদেশে; তাদের কাছেও আমরা সহযোগিতা চাই। যেন এই ঘটনা যথাযথ সুষ্ঠু তদন্ত এবং যারা এর সঙ্গে দোষী তাদের সাজার ব্যবস্থা (করা যায়)।’ কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে নিজের কোনও ঘাটতি ছিল না জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি জানি, এখানে আমার কোনও ঘাটতি ছিল না। যারা (আন্দোলনে) বসেছিল, আমি বার বার আলোচনা... তাদের দাবি মানা। আর তাদের দাবি মানবো কি, যেটা আমি করে দিয়েছি সেটাই তো, এটা তো আমারই করা, ইস্যুটা তো আমারই। আপিল করা হয়েছে আপিলেট ডিভিশনে। তারপরও এই যে একটা ঘটনা ঘটিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে দেশকে পেছনে টেনে নেওয়ার এই চক্রান্তে যারা জড়িত, সেটা আপনাদের খুঁজে বের করা উচিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই একাত্তরে যারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর ছিল, তাদের চক্রান্ত বার বার আমাদের দেশকে পিছিয়ে নিয়ে গেছে। এটাই হচ্ছে সবচেয়ে কষ্টের, সবচেয়ে দুঃখের।’ |