শিরোনাম: |
শিক্ষায় ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্কতা দরকার
|
শিক্ষা ক্ষেত্রের নিম্ন পর্যায়ে সম্প্রতি একটি সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। সমস্যাটি হলো, স্কুল শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি, মোবাইল ও মাদকতা। টিনএজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমস্যাটি মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে এবং এ কারণে অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষাঙ্গনের পরিবেশ কলুষিত হচ্ছে। ক্লাস ফাইভ-সিক্স-সেভেনের অনেক শিক্ষার্থীর হাতে এখন দামি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন দেখা যায়। এরা প্রায় সবসময় অনলাইনে থাকে। ইন্টারনেটে যা খুশি তা-ই দেখে। এদের অনেকেরই দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস। কারণ, এরা গভীর রাত পর্যন্ত অনলাইনে সময় কাটায়। বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটিং করে এবং অনেক কিছু দেখে। স্পষ্ট করে বললে বলতে হয়, আমাদের শিশু-কিশোররা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এতে তাদের লেখাপড়া ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অভিভাবকদের অবহেলা ও অসচেতনতা এবং শিশু-কিশোরদের জীবনদক্ষতার ঘাটতি থাকায় ভবিষ্যত্ প্রজন্ম বিকৃত শিক্ষা পেয়ে বেড়ে উঠছে। বিষয়টি আমাদের জন্য অত্যন্ত ভয়াবহ। শিক্ষার্থীরা যদি স্কুলে এসে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট, ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তাহলে তারা ক্লাসে মনোযোগ দেবে কীভাবে? এমনিতেই স্কুল শিক্ষার্থীদের মান কমে যাচ্ছে। এসএসসি, এইচএসসিতে জিপিএ-৫ সংখ্যা বাড়লেও শিক্ষার্থীর শিক্ষার মান বাড়ছে না। ২০০৮ সাল থেকে প্রবর্তিত সৃজনশীল পদ্ধতি সুযোগ্য শিক্ষকের অভাবে যথাযথভাবে কাজ না করায় শিক্ষার্থীদের কোচিং ও ন |