শিরোনাম: |
নারায়ণগঞ্জ সিটিতে আজ ভোট
শেষ হাসি কার আইভী না সাখাওয়াতের
|
এ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াত্ আইভী ও বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেনসহ ৭ জন মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কাউন্সিলর পদে ১৫৬ ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াত্ আইভী এবং বিএনপির অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান- দুজনই জয় প্রত্যাশা করছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী সেলিনা হায়াত্ আইভী বলেন, মেয়র থাকা অবস্থায় যে উন্নয়ন করেছি, তার ধারাহিকতা বজায় রাখতে জনগণ আমাকে আবার নির্বাচিত করবেন। কারণ আমি উন্নয়নে বিশ্বাসি। কারো চাটুকারিতায় নয়। অন্যদিকে বিএনপির প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন বলেন, নারায়ণগঞ্জে বিএনপির নীরব ভোট রয়েছে। আমার বিশ্বাস, মানুষের অধিকার ফিরে আনতে ভোটাররা তা করবেন। প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিতব্য এ নির্বাচনে ঘিরে শতভাগ দলীয় আমেজে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এটি। এ নির্বাচনটিকে ঘিরে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা করছে না ইসি। তবুও নির্বাচনকে শতভাগ শান্তিপূর্ণ ও অবাধ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। ইসি সচিবালয় সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। কড়া নিরাপত্তার মধ্যে গতকাল বুধবার ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ-আনসারের নেতৃত্বে প্রত্যেক প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসারগণ স্ব-স্ব ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সামগ্রীগুলো নিয়ে আসেন। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মঙ্গলবার থেকে মাঠে নেমেছে বিজিবি। থাকছেন পর্যাপ্ত সংখ্যক র্যাব, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য। মঙ্গলবার মধ্যরাতেই শেষ হয়েছে মিছিল-মিটিংসহ সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা। একই সঙ্গে বন্ধ হচ্ছে সব ধরনের যান্ত্রিক যান চলাচল। নাসিক রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরুজ্জামান তালুকদার জানান, নির্বাচনের ৩২ ঘণ্টা আগে সব প্রচার-প্রচারণা বন্ধ ঘোষণা। তা অব্যাহত থাকবে নির্বাচনের পর ৬৪ ঘণ্টা পর্যন্ত। আইন ভঙ্গ করলে কারাদণ্ড ও আর্থিক দণ্ড দেয়ার বিধান রয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে কঠোর নিরাপত্তা : সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে নাসিক নির্বাচন সম্পন্ন করতে |