শিরোনাম: |
দেশে একটিও কুঁড়ে ঘর থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
|
গতকাল বুধবার সকালে রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আযোজিত ‘নিউ ইকোনমিক থিংকিং: বাংলাদেশ ২০৩০ অ্যান্ড বিয়ন্ড’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দেশ জাতির পিতা স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। এই দেশের প্রতিটি মানুষ অন্তত দুই বেলা পেট ভরে খেতে পাবে। রোগে চিকিত্সা পাবে, শিক্ষা পাবে, মাথা গোজার ঠাঁই পাবে- সরকার সে লক্ষ্য বাস্তবায়নেই কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, কুঁড়েঘর বাংলাদেশে থাকবে না এই ঘোষণা দিয়েছিলাম। এখন আর কুঁড়ে ঘর দেখা যায় না। সারাদেশের ২ লাখ ৮০ হাজার গৃহহীনকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় বিনা পয়সায় ঘরবাড়ি নির্মাণ করে দেয়ার প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, এসডিজি ২০৩০ ও পরবর্তী ২০৪১ সাল নাগাদ একটি উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কৌশল নির্ধারণে আন্তর্জাতিক এই কনফারেন্স আয়োজনের জন্য ‘ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিকে’ অভিনন্দন জানাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশে ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ গঠনে তার সরকার সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগের সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করে উইন উইন সিচুয়েশন তৈরি করা হয়েছে। আঞ্চলিক পর্যায়ে যোগাযোগের একাধিক জোট ও উদ্যোগের মাধ্যমে অর্থনীতিতে চাঙ্গা করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এমডিজি অর্জন করে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে যেভাবে রোল মডেল হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে, ঠিক তেমনি সংস্থাটির নতুন গৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এসডিজি অর্জনেও রোল মডেল হয়ে উঠবে। ২০২১ সালে স্বাধীনতার সূবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে দেশবাসীকে একটি সম্মৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দেয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। এ সময়ের মধ্যে দেশে মাথাপিছু আয় ১২ হাজার ৬০০ ডলারে উন্নীত করা, বিদেশি বিনিয়োগ ১৩০ বিলিয়ন ডলার করা, আইসিটি খাতে রফতানি আয় ৫০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির সূচকসহ সব সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান উন্নয়নে তার সরকারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন শেখ হাসিনা। বেসরকারি খাতে সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে : বেসরকারি খাতকে দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি আপনাদের আশ্বস্ত করছি, স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে আমরা বেসরকারি খাতের উন্নয়নে আর্থিক, নীতিনির্ধারণ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গঠনে আমাদের |