বুধবার ৩০ এপ্রিল ২০২৫ ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
জনশক্তিকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করার উদ্যোগ প্রসঙ্গে
Published : Saturday, 5 August, 2017 at 6:00 AM, Count : 1357

মোতাহার হোসেন : দেশে ব্যাপক হারে কর্মক্ষম তারুণ্য এবং টগবগে যৌবন উদীপ্ত
যুবক-যুবতী থাকলেও তাদের দক্ষ, প্রশিশিক্ষিত করার সুযোগের অভাব রয়েছে প্রকটভাবে। হতাশাটা মূলত: এখানেই যে, আমাদের কর্মক্ষম জনশক্তি আছে কিন্তু সেই কর্মক্ষম জনশক্তিকে সম্পদে রূপান্তরের কার্যকর পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। বিআইডিএস এর তথ্য মতে দেশের উদীয়মান এবং সম্ভাবনাময় রফতানিমুখী তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের ৯টি খাতেই দক্ষ জনবলের সঙ্কট রয়েছে ব্যাপাক হারে। তন্মধ্যে শুধু সর্বোচ্চ পোশাক খাতেই দক্ষ কর্মী দরকার পৌনে দুই লাখ। এ ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মী তৈরিতে প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে সংস্থাটি
বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থানের পরিমাণ আরও বাড়বে। দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে। অবশ্য বিআইডিএস এর প্রতিবেদন পাওয়ার পর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘দক্ষ কর্মীর অভাব আগে থেকেই ছিল। কিন্তু বিগত সময়ে এ নিয়ে সরকারি মহল ছিল উদাসীন। সে কারণে দেশে জনশক্তিকে সম্পদে রূপান্তরে প্রশিক্ষণ, প্রয়োজনীয় খাতের উপর প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রশিক্ষিত জনবল গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেয়নি। এ কারণে দেশে একদিকে কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়লেও সে তুলনায় সেই কর্মক্ষম মানুষকে এসব চাহিদা সম্পন্ন সেক্টরে চাকরির সুয়োগ থাকা সত্ত্বেও সেই সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না।
দেশের ১৬ কোটি মানুষের অধিকাংশ মানুষই কর্মক্ষম। এর মধ্যে আবার বেশিরভাগ মানুষই হচ্ছে তারুণ্য ও যৌবনের টগবগে যুবক। সম্প্রতি প্রকাশিত জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ মানুষের বয়স ২৪ বছর কিংবা তার নিচে। দেশে ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা ১০ কোটি ৫৬ লাখ বা মোট জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশ। জনসংখ্যার এ অবস্থান বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সুবর্ণ সুযোগ এনে দিয়েছে। ইউএনডিপি বলছে, এ সুযোগ কাজে লাগাতে হলে আরও বেশি কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। একই সঙ্গে শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। বিনিয়োগ বাড়াতে হবে উত্পাদনশীল খাতে। আগামী ১৫ বছরে অর্থাত্ ২০৩০ সাল নাগাদ কর্মক্ষম জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ১২ কোটি ৯৮ লাখে, যা হবে মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ। ইউএনডিপি এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪৫টি দেশ সম্পর্কে সম্প্রতি প্রকাশিত মানব উন্নয়ন প্রতিবেদনে বাংলাদেশকে তরুণদের দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তাই সুযোগ এসেছে দেশের বৃহত্ এবং তারণ্যের উদ্যমকে কাজে লাগানোর। কিন্তু তাদের আশাজনক প্রতিবেদনের পর দেশের সরকারি একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) দেশের তৈরি পোশাকসহ নয়টি খাতে দক্ষ কর্মীর সঙ্কট আছে মর্মে একটি সম্প্রতি তথ্য প্রকাশ করেছে। এই প্রতিষ্ঠান বিশ্বের গবেষণারত ১০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি। কাজেই বিআইডএসের প্রতিবেদনকে আমলে নিয়ে এই তথ্য উদ্ধৃতি দেয়া যায়।
এখানে বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে দেশে ব্যাপক হারে কর্মক্ষম তারুণ্য এবং টগবগে যৌবন উদ্ধৃপ্ত যুবক-যুবতী থাকলেও তাদের দক্ষ, প্রশিশিক্ষিত করার সুযোগের অভাব রয়েছে প্রকট ভাবে। হতাশাটা মূলত: এখানেই যে, আমাদের কর্মক্ষম জনশক্তি আছে কিন্তু সেই কর্মক্ষম জনশক্তিকে সম্পদে রূপান্তরের কার্যকর পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। বিআইডিএস এর তথ্য মতে দেশের উদীয়মান এবং সম্ভাবনাময় রফতানিমুখী তৈরি পোশাক খাতসহ দেশের ৯টি খাতেই দক্ষ জনবলের সঙ্কট রয়েছে ব্যাপাক হারে। তম্মধ্যে শুধুমাত্র সর্বোচ্চ পোশাক খাতেই দক্ষ কর্মী দরকার পৌনে দুই লাখ। এ ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মী তৈরিতে প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে সংস্থাটি।
একইভাবে নির্মাণ খাতে তথা নির্মাণশিল্পে রয়েছে ২ লাখ অভিজ্ঞ কর্মীর অভাব। পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা খাতে বিশেষ করে নার্সিং ও মেডিকেল টেকনিশিয়ান মিলে দক্ষ কর্মীর ঘাটতির পরিমাণ হচ্ছে পৌনে দুই লাখ। অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদের (বিআইডিএস) যৌথ সমীক্ষা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে রিপোর্টটি হস্তান্তর করেন বিআইডিএসের মহাপরিচালক কেএস মুর্শেদী।
২৬৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে কৃষিজাত পণ্য খাতসহ নয়টি খাতের দক্ষ কর্মীর সঙ্কটের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়। সেখানে বলা হয়, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ৮৮ হাজার, হালকা প্রকৌশল খাতে প্রায় ৩৬ শতাংশ দক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে। এছাড়া কৃষিজাত পণ্যে সার্বিকভাবে ৭৬ শতাংশ দক্ষ কর্মীর সঙ্কট রয়েছে। এর মধ্যে পুরোপুরি দক্ষ কর্মীর সঙ্কট হচ্ছে ৭৭ শতাংশ, আধাদক্ষ ৭৫ শতাংশ এবং অদক্ষ ৭৫ শতাংশ। হসপিটালিটি ও পর্যটন খাতে আধাদক্ষ ৬২ হাজার, অদক্ষ ১ লাখ ২৬ হাজার এবং দক্ষ ৩৭ হাজার কর্মীর অভাব রয়েছে।
এমনি অবস্থায় আগামীতে তৈরি পোশাকসহ ৯টি খাতে কর্মী ও দক্ষ কর্মীর চাহিদা, বর্তমান অবস্থাসহ নানা বিষয় নিয়ে গবেষণার পর ‘স্কিল গ্যাপ এনালিসিস ইন ডিফরান্ট সেক্টর’ নামের প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। বাকি খাতগুলো হচ্ছে কৃষিজাত পণ্য, নির্মাণ, স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন, তথ্যপ্রযুক্তি, হালকা প্রকৌশল, চামড়া ও জাহাজ শিল্প। ২০২০ সালে দেশের তৈরি পোশাকসহ ১০টি গুরুত্বপূর্ণ খাতে ৭ কোটি ৩০ লাখ কর্মীর প্রয়োজন হবে বলে প্রতিবেদনে উল্ল্লেখ্য করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৬০ লাখ কর্মীর প্রয়োজন হবে পোশাক খাতে। পাশাপাশি কৃষিজাত পণ্য খাতে কর্মীর প্রয়োজন হবে ২৯ লাখ। কিন্তু বর্তমানে এসব খাতে বড় ধরনের দক্ষ কর্মীর সঙ্কট রয়েছে। সঙ্কট মেটাতে ২০২১ সালের মধ্যে কমপক্ষে ৪০ লাখ কর্মীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে তুলতে হবে। এটা করা গেলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হবে।
এ মুহূর্তে দেশে বিনিয়োগ প্রবাহে কিছুটা ভাটা পড়েছে। এজন্য প্রত্যাশিত কর্মসংস্থানও হচ্ছে না। বিনিয়োগ হলে কর্মসংস্থানের পরিমাণ আরও বাড়বে। দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে। অবশ্য বিআইডিএস এর প্রতিবেদন পাওয়ার পর অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘দক্ষ কর্মীর অভাব আগে থেকেই ছিল। কিন্তু বিগত সময়ে এ নিয়ে সরকারি মহল ছিল উদাসীন। সে কারণে দেশে জনশক্তিকে সম্পদে রূপান্তরে প্রশিক্ষণ, প্রয়োজনীয় খাতের উপর প্রশিক্ষণ দিয়ে প্রশিক্ষিত জনবল গড়ে তোলার পদক্ষেপ নেয়নি। এ কারণে দেশে একদিকে কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়লেও সে তুলনায় সেই কর্মক্ষম মানুষকে এসব চাহিদা সম্পন্ন সেক্টরে চাকরির সুয়োগ থাকা সত্ত্বেও সেই সুযোগ কাজে লাগানো যাচ্ছে না। একই কারণে বেকারত্ব বাড়ছে। এমনি অবস্থায় দ্রুত বেকারত্বের অবসান এবং জনশক্তিকে জনসম্পদে রূপান্তরে প্রয়োজনীয় কারিগরি শিক্ষার বিস্তার, প্রশিক্ষণের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা জরুরি। অর্থমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি প্রতি বছর বাজেটেও আনার চেষ্টা করা হয়েছে। গবেষণা প্রতিবেদনটি গুরুত্বপূর্ণ।’ তিনি স্বীকার করেন, কৃষিজাত পণ্যে উত্পাদনে দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন রয়েছে। জাহাজ শিল্পে বড় ধরনের ঘাটতি রয়েছে। ইতোমধ্যে সরকার ৫ লাখ কর্মী প্রশিক্ষণের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। উন্নয়নশীল দেশের জন্য দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন। কারণ যে পরিমাণ উন্নয়ন হচ্ছে এর জন্য দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন।
শুধু বিদেশে দক্ষ শ্রমিক রফতানির জন্য নয়, অভ্যন্তরীণ পর্যায়েও এর প্রয়োজন রয়েছে। অবশ্য বিআইডিএসের ২৬৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন প্রসঙ্গে। প্রতিবেদনে কৃষিজাত পণ্য খাতসহ ৯টি খাতের দক্ষ কর্মীর সঙ্কটের পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, কৃষিজাত পণ্যে সার্বিকভাবে ৭৬ শতাংশ দক্ষ কর্মীর সঙ্কট রয়েছে। এর মধ্যে পুরোপুরি দক্ষ কর্মীর সঙ্কট হচ্ছে ৭৭ শতাংশ, আধা দক্ষ ৭৫ শতাংশ এবং অদক্ষ ৭৫ শতাংশ। নির্মাণ খাতে ২ লাখ অভিজ্ঞ কর্মীর সঙ্কট রয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা খাতে নার্সিং পেশায় ৯৬ হাজার এবং মেডিকেল টেকনিশিয়ান ৮২ হাজার কর্মী কম আছে। হসপিটালিটি ও পর্যটন খাতে আধা দক্ষ ৬২ হাজার, অদক্ষ ১ লাখ ২৬ হাজার এবং দক্ষ ৩৭ হাজার কর্মীর অভাব রয়েছে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়, তৈরি পোশাক শিল্পে এ মুহূর্তে পৌনে ২ লাখ, তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ৮৮ হাজার, হালকা প্রকৌশল খাতে প্রায় ৩৬ শতাংশ দক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে। ‘আগামী ২০২০ সাল নাগাদ কৃষিজাত পণ্য খাতে দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন হবে ২৯ লাখ। একই সময়ে পোশাকশিল্পে প্রয়োজন হবে ৬০ লাখ। স্বাস্থ্যসেবা খাতে ১২ লাখ ৯০ হাজার, চামড়া খাতে ১৮ হাজার, আইটি খাতে ২০ হাজার, নির্মাণ খাতে ৪৪ লাখ, হালকা প্রকৌশল খাতে ৬৮ হাজার, জাহাজ শিল্প খাতে ৭ হাজার দক্ষ কর্মীর প্রয়োজন রয়েছে।
এ সঙ্কট পূরণে ২০২১ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক শিল্পে ১৫ লাখ কর্মীকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনার সুপারিশ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। বাকি ৮টি খাতে আরও ৪০ লাখ কর্মীকে দক্ষ করে গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া স্বাস্থ্যসেবা খাতে নার্সিং ও মেডিকেল টেকনিশিয়ানের প্রকৃত ঘাটতির ব্যাপারে নীতিগত স্বীকৃতি দিয়ে তা পূরণে দ্রুত গুণগত প্রশিক্ষণের ওপর জোর দেয়া হয়েছে প্রতিবেদনে। একইভাবে কৃষিজাত পণ্য খাতে গুণগত মান নিশ্চিত করতে ফুড টেকনোলজিস্ট এবং ফুড প্রকৌশলী গড়ে তোলার সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি পোশাক শিল্পে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন কর্মী গড়ে তোলার সুপারিশ করা হয়। একাণে একটি কথা বলা প্রয়োজন যে, আজকের যুগ হচ্ছে প্রযুক্তি, জ্ঞান, বিজ্ঞানের যুগ। তাই পরিবর্তিত বৈশ্বিক পরিস্থিতে, প্রযুক্তির এই যুগে অবশ্য শুধু বাংলাদেশ নয় পুরো বিশ্বে দক্ষ জনশক্তির প্রবল সঙ্কট বিরাজ করছে। তবে উন্নত বিশ্বের বহু দেশে এখন কর্মক্ষম জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। আর সেই সব উন্নত বিশ্বের দেশসমূহের উন্নয়নসহ সামগ্রিক কাজে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা পূরণে বাংলাদেশকে টার্গেট করবে নিঃসন্দেহে। কারণ এ দেশে আছে উদ্ভাবনী শক্তি ও মেধার অধিকারি বিপুল তারুণ্য আর সম্ভাবনাময় যুবশক্তি। তাই এখন থেকেই তারুণ্যের উদ্ভাবনী শক্তি আর মেধা এবং সম্ভাবনাময় যুব শক্তিকে যথাযথভাবে কারিগারি, ভিত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। একই সঙ্গে কেতাবি শিক্ষার পরিবর্তে কারিগরি, প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে এ ব্যাপারে পরিকল্পিত কর্মসূচি নিয়ে কাজ করা উচিত। আশা করছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সরকারের নীতি-নির্ধারণী মহল এই দিকটা গুরুত্ব দিয়ে কাজে মনোনিবেশ করবেন। তবেই কর্মক্ষম জনশক্তি দক্ষ জনসম্পদে পরিণত হতে পারবে। এটা করা গেলে দেশ, জাতি, দেশের অর্থনীতি, উন্নয়ন অগ্রগতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।
লেখক: সাংবাদিক, কলাম লেখক।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »


সর্বশেষ সংবাদ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পাদক ও প্রকাশক: আলহাজ্ব মিজানুর রহমান, উপদেষ্টা সম্পাদক: এ. কে. এম জায়েদ হোসেন খান, নির্বাহী সম্পাদক: নাজমূল হক সরকার।
সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ২৩৪ ফকিরাপুল, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : মুন গ্রুপ, লেভেল-১৭, সানমুন স্টার টাওয়ার ৩৭ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।, ফোন: ০২-৯৫৮৪১২৪-৫, ফ্যাক্স: ৯৫৮৪১২৩
ওয়েবসাইট : www.dailybartoman.com ই-মেইল : news.bartoman@gmail.com, bartamandhaka@gmail.com