শিরোনাম: |
ব্যাংকে তারল্য সংকট নেই, ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে
|
![]() আবুল কালাম আজাদ বলেন, তারল্য ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘রেপো ও অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট’ নীতি সর্বদা চালু রয়েছে। ব্যাংকের পরিদর্শন ও সুপারভিশন বিভাগ এ ব্যাপারে তৎপর রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫১ বছরে কোনো ব্যাংক বন্ধ হয়নি। আশা করা যায় আগামীতেও বাংলাদেশের কোনো ব্যাংক বন্ধ হবে না। ব্যাংকগুলোতে জনগণের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ রয়েছে। ব্যাংকে জনগণের সংরক্ষিত আমানত নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু ঘটেনি বলে তিনি দাবি করেন। এলসি ওপেনিং প্রসঙ্গে কেন্দ্রিয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, সংবাদপত্রের মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি কমার্শিয়াল এলসি ওপেনিং বন্ধ রয়েছে। খবরটি সঠিক নয়। আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে- নভেম্বর মাসের ১০ দিনে এলসি ওপেন হয়েছে ১২৬৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের। গত মাসের এ সময়ে যা ছিল ১২৩২ মিলিয়ন ডলার। চলতি বছরের অক্টোবরে এলসি ওপেন হয়েছে ৪৭৪৩ মিলিয়ন ডলারের। তিনি জানান, করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অর্থনীতিতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়েছে। যে কারণে বিশ্ব অর্থনীতি এখন টালমাটাল। এর প্রভাবে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে সরবরাহ ও চাহিদায় ব্যতয় ঘটতে থাকে। তিনি বলেন, কমার্শিয়াল এলসি ওপেন বা খোলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। স্ব স্ব ব্যাংক তাদের রেমিট্যান্স আয় এবং ব্যয় সাপেক্ষে ব্যবহারযোগ্য বৈদেশিক মুদ্রা তহবিল বিবেচনায় তারা ঋণপত্র খুলছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক পরিপূর্ণ গাইডলাইন অনুযায়ী তদারকি করে যাচ্ছে। |