শিরোনাম: |
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত স্টেডিয়ামেই ফুটবলের মহাযজ্ঞ
|
![]() সেই কঠিন পরিস্থিতি থেকে কাতারকে পরিত্রান এনে দিয়েছেন ডক্টর কুল খ্যাত ইঞ্জিনিয়ার সৌদ ঘানি। তার তৈরি করা মেশিন দিয়েই বিশ্বকাপের স্টেডিয়াম গুলোতে ব্যবস্থা করা হয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের। কাতারের বুকে ৮টি স্টেডিয়ামে লড়াইয়ে নামবে বিশ্বকাপের দলগুলো। সবগুলো স্টেডিয়ামেই সৌদ ঘানির নির্মিত কুলিং মেশিন দিয়েই নিয়ন্ত্রণ করা হবে তাপমাত্রা। এছাড়াও বায়ু পরিশোধন করাও সম্ভব হবে একই যন্ত্র দিয়ে। ![]() স্টেডিয়ামে দর্শকদের সব আসনের নিচে একটি করে নজেল রাখা হয়েছে। সেই নজেলের মাধ্যমেই স্টেডিয়াম দর্শকদের শরীর থেকে নিঃসৃত তাপ কুলিং মেশিনে নিয়ে প্রবাহিত করা হবে। কুলিং মেশিনে সেই তাপকেই পরিণত করা হবে শীতল বাতাসে, যেটি নিঃসৃত হবে স্টেডিয়ামের এয়ার কুলিংয়ের বিশালাকৃতির নল দিয়ে। সৌদ ঘানির এই কুলিং সিস্টেম না থাকলে হয়তো কাতারে বিশ্বকাপ আয়োজনই সম্ভব হতো না। যার প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রায় অসাধ্যকে সাধন করেছে কাতার সেই সৌদ ঘানি নিজে বলেন, ‘এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেমের মাধ্যমে শুধু স্টেডিয়াম ঠান্ডা রাখার ব্যবস্থাই করা হয়নি, সঙ্গে উত্তপ্ত বাতাসের তাপমাত্রা কমিয়ে পরিশুদ্ধ করে তা রিসাইকেল করার ব্যবস্থাও করতা হয়েছে। তাই এই কুলিং সিস্টেমের মাধ্যমে শুধু যে ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যা তা নয়, এর মাধ্যমে বায়ুদূষণও রোধ করা সম্ভব হবে।’ ![]() তৈরি কাতার, তৈরি স্টেডিয়াম, ৩২টি দলও নিজেদের গুছিয়ে নেওয়ার শেষ সময়ের কাজে ব্যস্ত। এখন অপেক্ষা শুধু বিশ্বকাপের স্টেডিয়ামের সবুজ ঘাসে মহাযজ্ঞের কিক-অফের। |