শিরোনাম: |
প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন পৌঁছেছেন
|
![]() এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সিনিয়র কর্মকর্তারাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ওয়াশিংটন ডিসিতে সাত দিনের সফর শেষ করে তিনি যুক্তরাজ্য ও কমনওয়েলথ রাজ্যের রাজা ও রানী হিসেবে তৃতীয় চার্লস এবং তার পতœী ক্যামিলার রাজ্যাভিষেকের জন্য ৪ মে লন্ডনের উদ্দেশে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করবেন। এর আগে গত ২৫ এপ্রিল, প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ চার্টার্ড ভিভিআইপি ফ্লাইট (বিজি-১৪০৩) বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে (স্থানীয় সময়) টোকিও’র হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর আগে একই দিনে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ চার্টার্ড ভিভিআইপি ফ্লাইট (বিজি১৪০৩) জাপান, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে তাঁর ১৫ দিনের সরকারি সফরের প্রথম ধাপে সকাল ৭টা ৫৬ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়। জাপানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সম্বর্ধনা জানানো হয় এবং বিমানবন্দরে তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। তাঁর জাপান সফরকালে ঢাকা ও টোকির মধ্যে কৃষি, মেট্রো রেল, শিল্প উন্নয়ন, জাহাজ রিসাইক্লিং, শুল্ক সংক্রান্ত বিষয়, মেধা সম্পদ, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, আইসিটি ও সাইবার নিরাপত্তা সহযোগিতা সহ আটটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় । গত ২৬ এপ্রিল শেখ হাসিনা জাপানের সম্রাট নারুহিতোর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। একই দিনে, তিনি চুক্তি স্বাক্ষরের পর তার জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার সাথে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করেন। প্রধানমন্ত্রী গত ২৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য চারজন জাপানি নাগরিককে ‘ফ্রেন্ডস অফ লিবারেশন ওয়ার অনার’ প্রদানের পাশাপাশি একটি বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন এবং একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও যোগ দেন। |