শিরোনাম: |
ইরানের প্রেসিডেন্টের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল
|
![]() তাবরিজে অনুষ্ঠিত জানাজায় অন্যান্য কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমদ ওয়াহিদি। ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি লাইভ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে। সেখানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির শক্ত নেতৃত্বে প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ক্ষতি শিগগিরই কাটিয়ে উঠবে ইরান। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এক্সিকিউটিভ অ্যাফেয়ার্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহসেন মনসুরি বলেন,তাবরিজ শহরে প্রথম জানাজার পর, রাইসির মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের কোম শহরে।সেখানে স্থানীয় সময় সাড়ে চারটায় দ্বিতীয় দফা জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর মৃতদেহগুলো রাজধানী তেহরানে নিয়ে যাওয়া হবে। মনসুরি আরও বলেছেন, বুধবার সকালে ইউনিভার্সিটি অব তেহরানে।সেখানেও আরেকটি জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন বিকেলে উচ্চপদস্থ বিদেশি কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে। তেহরানের জানাজায় অংশ নেবেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। ওইদিন আরও বেশি মানুষের ভিড় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বুধবারও ইরানে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। মনসুরি আরও জানিয়েছেন, রাইসির মৃতদেহ বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ খোরাসান প্রদেশের রাজধানী বিরজান্দে নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মাশহাদে অষ্টম শিয়া ইমাম রেজার মাজারে রাইসির দাফন অনুষ্ঠান হবে। |