শিরোনাম: |
নতুন অধ্যায়ের দিকে মার্কিন-রুশ ‘বন্ধুত্ব’
|
![]() তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে রুশ হ্যাকিংয়ের অভিযোগ তাতে কতটা প্রভাব ফেলেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রথমে রাশিয়ার হস্তক্ষেপের অভিযোগ নাকচ করে দেন ট্রাম্প। এ বিষয়ে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে তার মতপার্থক্য আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত রুশ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞাও চাপিয়ে দেয় ওবামা প্রশাসন। শেষ পর্যন্ত অবশ্য মার্কিন গোয়েন্দারা নির্বাচনে রুশ প্রশাসন হস্তক্ষেপের প্রমাণ আছে। এ নিয়ে ট্রাম্পও কম যায় না। তিনি এ অভিযোগের পাল্টা জবাব দিয়েছেন। এছাড়া হ্যাকিংয়ের ঘটনায় পুতিন যুক্তরাষ্ট্রের উপরে পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না চাপানোয় ফের তার প্রশংসাও করেছেন ট্রাম্প। তবে এসব বিষয়ে নিয়ে ট্রাম্প কতটা চিন্তিত তা বোঝা যায়নি। লন্ডনে থাকা রুশ দূতাবাসে এক বৈঠকের কথা উল্লেখ করে পত্রিকাটি বলেছে, ট্রাম্পের সঙ্গে পুতিনের বৈঠক হচ্ছেই। তবে রুশ প্রশাসনেও এ বৈঠক নিয়ে যথেষ্ট কৌতূহল রয়েছে। ট্রাম্পের এক উপদেষ্টা বলেছেন, ‘গুরুত্বের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে চান পুতিন নিজেই। এরই সঙ্গে ট্রাম্পের সমর্থনও চান।’ সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার। |