শিরোনাম: |
ট্রাম্প-নেতানিয়াহু ফোনালাপ সম্পর্কোন্নয়নের অঙ্গীকার
|
![]() ইসরাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নেতানিয়াহুকে প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস। আলোচনাকালে তেল আবিব এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এদিকে আগামী ফেব্রুয়ারির গোড়ার দিকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীকে যুক্তরাষ্ট্র সফরের আমন্ত্রণ জানান ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে নিজের দ্বিতীয় দিনের পূর্ণদিবস অফিসে নেতানিয়াহুকে এ আমন্ত্রণ জানান তিনি। সাংবাদিকদের কাছে নেতানিয়াহুর সঙ্গে এ কথোপকথনকে চমত্কার হিসেবে মন্তব্য করেছেন ট্রাম্প। আর নেতানিয়াহু বলেছেন, এটা ছিল বেশ উষ্ণ। নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাকে যুক্তরাষ্ট্র সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। এদিকে ইসরাইল সমর্থক হিসেবে পরিচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেয়ার পরই ফিলিস্তিনের দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেম এলাকায় বসতি স্থাপনে নতুন করে অনুমোদন দিয়েছে ইসরাইল। জেরুজালেমের ডেপুটি মেয়র মেইর টার্গমেন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বসতি স্থাপনের অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সদ্য বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরোধিতার কারণে বসতি স্থাপনে অনুমোদন দিতে দেরি করেছেন। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ইসরাইলের বসতি স্থাপনে নিন্দা প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র ভোট না দিয়ে বসতি স্থাপনের বিরোধিতা করেছিল। জেরুজালেমের নগর পরিষদ পূর্ব জেরুজালেমের পিসগাট জিব, রামাত শ্লোমো ও রামোত এলাকায় নতুন ৫৬৬টি বসতি নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। ডেপুটি গভর্নর বলেন, আমাকে বলা হয়েছিল ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ না করা পর্যন্ত বসতি স্থাপনে অনুমোদন না দিতে। জেরুজালেমে বসতি স্থাপনে ট্রাম্পের কোনো আপত্তি নেই। তিনি ক্ষমতা গ্রহণের পর পরিস্থিতি পাল্টে গেছে। বারাক ওবামার সময়ের মতো আমাদের আর হাত বাঁধা নেই। নতুন বসতি স্থাপনের অনুমতির নিন্দা জানিয়েছে ফিলিস্তিন। দেশটির প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের মুখপাত্র বলেছেন, নির্মাণ কাজের অনুমোদন দেয়ার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। সূত্র: দ্য নিউইয়র্ক টাইমস, সিএনএন। |