শিরোনাম: |
সাবমেরিন ‘জয়যাত্রা’ ও ‘নবযাত্রা’ কমিশন প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী
যত রকমের যুদ্ধাস্ত্রের প্রয়োজন বাংলাদেশ তা সংগ্রহ করবে
|
![]() গতকাল রোববার চট্টগ্রামের নেভাল বার্থে সাবমেরিন ঘাঁটি ‘বিএনএস শেখ হাসিনা’ নামে পূর্ণাঙ্গ সাবমেরিন ঘাঁটি ও আধুনিক দুটি সাবমেরিন (ডুবো যুদ্ধজাহাজ) ‘নবযাত্রা’ ও ‘জয়যাত্রা’র কমিশনিংকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী ‘বিএনএস শেখ হাসিনা’ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ ঘাঁটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মধ্যে দিয়ে ‘বিএনএস শেখ হাসিনা’ কার্যত বাংলাদেশের প্রথম সাবমেরিন ঘাঁটি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। আর দুই সাবমেরিনের কমিশনিংয়ের মাধ্যমে গু’টিকয় সাবমেরিন পরিচালনাকারী দেশের তালিকায় যোগ হলো বাংলাদেশের নাম। নৌবাহিনীর রীতি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে নামফলক উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী। চট্টগ্রাম ঈশা খাঁ ঘাঁটির ভেতরে চট্টগ্রাম নৌজেটিতে এই অনুষ্ঠান হয়। নৌবাহিনীর কমান্ডার এ এম মামুনুর রশিদের হাতে ‘নবযাত্রা’ সাবমেরিনের অধিনায়ক পদের এবং লেফট্যানেন্ট কমান্ডার মাজহারুল ইসলামের হাতে ‘জয়যাত্রা’র অধিনায়ক পদের কমিশনিং ফরমান তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। ডিজেল ইলেকট্রিক সাবমেরিন দুটি ৭৬ সেন্টিমিটার লম্বা এবং ৭ দশমিক ৬ মিটার প্রশস্ত এবং অত্যাধুনিক টর্পেডো ও মাইন সজ্জিত। |