শিরোনাম: |
রংপুর বিভাগে বিএনপি জোটের প্রার্থী যারা
|
![]() রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া): গঙ্গাচড়া উপজেলা বিএনপির শীর্ষ তিন নেতা ওয়াহেদুজ্জান সাবু, মোকাররম হোসেন সুজন ও কামরুজ্জামান লিপটন। রংপুর-২ (বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ): বদরগঞ্জ উপজেলা সভাপতি পরিতোষ চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শাহান, বদরগঞ্জ পৌর সাধারণ সম্পাদক কমল লোহানী ও সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম রসুল বকুল। রংপুর-৩ (সদর): মহানগর সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান সামু এবং সহ-সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল কাইয়ুম। রংপুর-৪ (কাউনিয়া-পীরগাছা): জেলা সভাপতি এমদাদুল হক ভরসা, জেলা সদস্য আবদুল বাতেন ও এসকে পাটোয়ারী। রংপুর-৫ (মিঠাপুকুর): স্বেচ্ছাসেবক দলের উপজেলা সভাপতি প্রভাষক একেএম রুহুল উল্লাহ জুয়েল, ছাত্রদল উপজেলা সাবেক সভাপতি খাজা নূর খাজা। তবে এ আসনটিতে জামায়াতের প্রার্থী রয়েছে। রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ): কেন্দ্রীয় সদস্য নূর মোহাম্মদ মণ্ডল ও জেলা সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম। কুড়িগ্রাম-১ (নাগেশ্বরী-ভূরুঙ্গামারী): এই আসনটি জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। তাই কুড়িগ্রাম জেলা জামায়াতের আমীর আজিজুর রহমান স্বপন, নাগেশ্বরী উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাসেম সরকার ও সাবেক ছাত্রনেতা মনিরুল ইসলাম রয়েল। কুড়িগ্রাম-২ (কুড়িগ্রাম সদর- ফুলবাড়ি): জেলা সহ-সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, শফিকুল ইসলাম বেবু জেলা যুগ্ম সম্পাদক সোহেল হোসাইন কায়কোবাদ। কুড়িগ্রাম-৩ (উলিপুর-চিলমারীর একাংশ): জেলা সভাপতি তাজভির উল ইসলাম, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি ও সাবেক ছাত্রনেতা আবদুল খালেক । কুড়িগ্রাম-৪ (রৌমারী-রাজিবপুর-চিলমারীর একাংশ): রাজিবপুর উপজেলা সভাপতি মোখলেছুর রহমান, রৌমারী উপজেলা সভাপতি আজিজার রহমান। লালমনিরহাট-১ (পাটগ্রাম-হাতীবান্ধা): বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান, হাতীবান্ধা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোশারফ হোসেন, জাতীয় পার্টি থেকে বিএনপিতে আসা সাবেক এমপি জয়নাল আবেদিন, উপজেলা বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সেলিম। লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী-কালীগঞ্জ): সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন আহমেদ হেলাল, কালিগঞ্জ উপজেলা সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। লালমনিরহাট-৩ (সদর): বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু। দিনাজপুর-১ (বীরগঞ্জ-কাহারোল): বীরগঞ্জ উপজেলা সভাপতি আলহাজ মঞ্জুরুল ইসলাম, কাহারোল উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সুমন। দিনাজপুর-২ (বিরল-বোচাগঞ্জ): দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, নবনির্বাচিত বোচাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ মো. সাদিক রিয়াজ চৌধুরী পিনাক। দিনাজপুর-৩ (সদর): দিনাজপুর পৌরসভার মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন মরহুমা খুরশিদ জাহান হকের ছেলে তাহসিন আখতার ডন, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ অ্যাড. মো. মোফাজ্জল হোসেন দুলাল। দিনাজপুর-৪ (খানসামা-চিরিরবন্দর): বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাবেক এমপি আলহাজ আখতারুজ্জামান মিয়া, আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি শিল্পপতি আলহাজ মো. হাফিজুর রহমান। দিনাজপুর-৫ (ফুলবাড়ি-পার্বতীপুর): বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি আলহাজ এজেডএম রেজওয়ানুল হক, ফুলবাড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ খুরশিদ আলম মতি। দিনাজপুর-৬ (বিরামপুর-হাকিমপুর-নবাবগঞ্জ-ঘোড়াঘাট): বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) মহাসচিব ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি বর্তমান জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও নবাবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলহাজ মো. লুত্ফর রহমান মিন্টু। ঠাকুরগাঁও-১ (সদর): বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরই দলের একক প্রার্থী। আইনি জটিলতা বা অন্য কোন কারণে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে না পারলে এই আসনে তার পরিবারের কোনো সদস্য লড়বেন। ঠাকুরগাঁও-২ (বালিয়াডাঙ্গী-হরিপুর): বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, নির্বাহী কমিটির সদস্য জেডএম মর্তুজা চৌধুরী তুলা। ঠাকুরগাঁও-৩ (পীরগঞ্জ-রানীশংকাইল): এই আসনটি জামায়াতের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। তাই বিএনপির কোনো শক্তিশালী প্রার্থী নেই। তবে পীরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি জাহিদুর রহমান জাহিদ, সহ-সভাপতি জামান চৌধুরী ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া মনোনয়ন চাইবেন। পঞ্চগড়-১ (পঞ্চগড়-তেতুলিয়া-আটোয়ারী উপজেলা): স্থায়ী কমটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার অথবা ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের ছেলে ব্যারিস্টার নওশাদ জমির ও পঞ্চগড় সদরের পৌর মেয়র তৌহিদুল ইসলাম। পঞ্চগড়-২ (বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলা): বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক জাগপার শফিউল আলম প্রধান এই আসনে প্রার্থী তালিকায় শীর্ষে ছিলেন। কিন্তু তার মৃত্যুতে তার মেয়ে প্রার্থী হবেন। এছাড়া তালিকায় আছেন যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি ফরহাদ হোসেন আজাদ। নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা): বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানীর মনোনয়ন চাইবেন। এছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাগ্নে ও জেলা সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম তুহিন ও রফিকুল ইসলাম চৌধুরী। নীলফামারী-২ (সদর): জেলা সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান জামান, জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক সোহেল পারভেজ ও পৌরসভা শাখা সভাপতি জহুরুল ইসলাম। নীলফামারী-৩ (জলঢাকা-আংশিক কিশোরগঞ্জ): জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান জামান এবং জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও পৌর মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল গমেট চৌধুরী। নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর- আংশিক কিশোরগঞ্জ): সাবেক এমপি আমজাদ হোসেন, কিশোরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি রাজ্জাকুল ইসলাম রাজ্জাক ও কণ্ঠশিল্পী ও জাসাস নেত্রী বেবী নাজনীন। গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ): সাবেক পিপি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম জিন্নাহ। গাইবান্ধা-২ (সদর): জেলা বিএনপি সাবেক সভাপতি আনিছুজ্জামান খান বাবু, জিয়া পরিষদ নেতা খন্দকার আহাদ আহম্মেদ। গাইবান্ধা-৩ (সাদুল্যাপুর-পলাশবাড়ী): জেলা বিএনপি সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিক, সাবেক ছাত্রনেতা ড. মিজানুর রহমান মাসুম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিএনপি কেন্দ্রীয় নেতা রফিকুল ইসলাম রফিক। গাইবান্ধা-৪ (গোবিন্দগঞ্জ): উপজেলা বিএনপি সভাপতি আবদুল মান্নান, উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক কবীর আহম্মেদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম। গাইবান্ধা-৫ (ফুলছড়ি-সাঘাটা): জেলা বিএনপি সদস্য হাসান আলী, সাঘাটা উপজেলা বিএনপি সভাপতি মোহাম্মদ আলী, শিল্পপতি নাজমুল ইসলাম নয়ন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা অধ্যক্ষ আশরাফুল কবির রাঙ্গা। |