শিরোনাম: |
কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়ে যেভাবে
|
![]() প্যাকেজড এবং প্রসেসড খাবার বেশি খাওয়া বেশিরভাগ প্রক্রিয়াজাত খাবারে প্রচুর সোডিয়াম থাকে যা মোটেই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। তা হূিপণ্ড এবং কিডনি দুটোর জন্যই খারাপ। শরীরে অতিরিক্ত সোডিয়াম থাকলে শরীর তা বের করে দেবার চেষ্টা করে মুত্রের সঙ্গে। এর সঙ্গে সঙ্গে শরীর থেকে অনেক ক্যালসিয়ামও বের হয়ে যায়। মূত্রে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম থাকলে বাড়ে কিডনিতে পাথর হবার ঝুঁকি। অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ সারা শরীরের জন্যই, এমনকি কিডনির জন্যও ক্ষতিকর। একে নিয়ন্ত্রণ না করলে কিডনিতে থাকা রক্তনালীগুলো, এবং কিডনিগুলো নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর দীর্ঘ সময় ধরে ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত থাকলে সেটাও কিডনি ড্যামেজের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ধূমপানের অভ্যাস ২০১২ সালের এক গবেষণায় জানা যায়, ১৬ বছর বা তারো বেশি সময় ধরে ধূমপান থেকে দূরে থাকলে তা কমায় কিডনি ক্যানসারের ঝুঁকি। শুধু তাই নয়, ধূমপানের ফলে রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং রক্তচাপ বাড়ে, যা কিডনির ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি কম পান করা এটা আমরা সবাই জানি, যে কিডনি সুস্থ রাখার জন্য যথেষ্ট পানি পান করতে হয়। যথেষ্ট পানি পান না করলে আপনার শরীর থেকে সোডিয়াম বের হয়ে যেতে পারবে না, এর পাশাপাশি আপনার রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। এ কারণে নিয়মিত যথেষ্ট পানি পান করুন। আর যেদিন আপনি ব্যায়াম করছেন, বা যেদিন খুব গরম পড়ছে, সেদিন আরও বেশি করে পানি পান করতে ভুলবেন না। এর পাশাপাশি মূত্রত্যাগ সময়মতো না করাটাও ক্ষতিকর। কিছু ওষুধ অতিরিক্ত খাওয়া কিছু ওষুধ আছে যা কিডনির ওপর চাপ ফেলে, যেমন পেইনকিলার। এসব ওষুধ খাবার ব্যাপারে সাবধান থাকুন। বিশেষ করে আপনার যদি কিডনির ক্ষতি ইতোমধ্যেই হয়ে থাকে, তাহলে পেইনকিলার বা কিডনির ক্ষতি করে এমন ওষুধ গ্রহণের ব্যাপারে বেশি সাবধান থাকা উচিত্। |