শিরোনাম: |
মহামারিতে যেভাবে জীবাণুমুক্ত করবেন ফল ও শাকসবজি
|
![]() ১. মাটির তলার সবজির ক্ষেত্রে আপনাকে আরো সতর্ক হতে হবে। যেমন আলু, গাজর, আদা, পেঁয়াজ ও রসুন কেনার পর আরো সতর্কতার সঙ্গে এগুলো জীবাণুমুক্ত করবেন। পেঁয়াজ ও রসুন বাদে অন্যান্য সবজির ক্ষেত্রে তা ভালো করে ধুয়ে নেবেন। ধুলো ও মাটি লেগে থাকলে তা ধুয়ে যাবে। ২. একটি বড় পাত্রে গরম পানি করে নিন। এর মধ্যে লবণ মিশান। তবে পানি ফুটিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। তারপর এই সবজিগুলো ভিজিয়ে রাখুন। পেঁয়াজ ও রসুন ধুয়ে রাখলে খারাপ হয়ে যেতে পারে। তাই এগুলো কোনো কাগজের ঠোঙায় রেখে দিন। রান্না করার আগে আপনি এগুলো গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ব্যবহার করুন। ৩. বাজার থেকে শাক কিনে নিয়ে এলে সেই শাককেও পরিষ্কার করে নেওয়া প্রয়োজন। তার জন্য একটি বাটিতে পানি নিন। সামান্য গরম করে নেবেন। তার মধ্যেই মিশিয়ে দেবেন, বেকিং সোডা। সেই পানিতে শাক ভিজিয়ে রাখবেন। এতে আপনার শাক জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব হবে। ৪. বাজার থেকে শাক কিনে নিয়ে এলে সেই শাককেও পরিষ্কার করে নেওয়া প্রয়োজন। তার জন্য একটি বাটিতে পানি নিন। সামান্য গরম করে নেবেন। তার মধ্যেই মিশিয়ে দেবেন, বেকিং সোডা। সেই পানিতে শাক ভিজিয়ে রাখবেন। এতে আপনার শাক জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব হবে। ৫. সবজি কখনও কাগজ পেতে টেবিল বা মেঝের ওপর রেখে দেবেন না। প্রথমেই সেই সবজি ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে শুকিয়ে নিয়ে তারপর ফ্রিজে তুলে রাখবেন। ৬. সবজি বা ফলে কখনও স্যানিটাইজার লাগাবেন না বা জীবাণুনাশক স্প্রে করবেন না। কারণ স্যানিটাইজার বা জীবাণুনাশক স্প্রে তে যে রাসায়নিক থাকে তা আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। |