শিরোনাম: |
মেকআপ করতে গিয়ে চোখের ক্ষতি হচ্ছে, যেভাবে চোখের যত্ন নেবেন
|
![]() ত্বকের জন্য সুরক্ষিত কিনা দেখে নিন প্রসাধনী সাধারণত দুই রকমের হয়। সাধারণ এবং স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য। যাদের ত্বকে অ্যালার্জি হওয়ার আশঙ্কা বেশি, তাদের প্রসাধনী কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে সতর্ক হওয়া উচিত। এমন প্রসাধনী কিনুন যা চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে নিয়েছেন। যে কোনো জিনিসই দেখতে ভালো লাগলেই কিনে ফেলার অভ্যাস যদি থাকে, তবে এ ক্ষেত্রে সাবধান হতে হবে। অন্যের মেকআপ ব্যবহার করবেন না এক জনের চোখে বোলানো মেকআপের তুলি, কোনো ভাবেই অন্য কারও কারও চোখে দেওয়া ঠিক নয়। অন্যের ব্যবহার করা প্রসাধনীর মধ্যে যদি কোনো ভাবে সংক্রমণ থাকে, সেই জিনিসটি অন্য কেউ ব্যবহার করলে সংক্রমণ ছড়িয়ে যায়। মেকআপ তোলাও জরুরি মেকআপ করার পর ভালো করে তা তোলাও জরুরি। কারণ কাজল, আইলাইনার, মাস্কারার মতো প্রসাধনীগুলো চোখের ভেতরে ঢুকে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই তা তুলে নিতে হবে। সেগুলো তোলার সময়ে অ্যালকোহলমুক্ত রিমুভার ব্যবহার করা উচিত। চোখের ভেতর মেকআপ না করা চোখের ভেতর কোনো রকম প্রসাধনী না দেওয়াই ভালো। সে ক্ষেত্রে চোখে পানি আসা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে অস্বস্তি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। সেখান থেকে চোখে সংক্রমণ হতেই পারে। চোখের ভেতর কাজল না দেওয়া গভীরতা বোঝার জন্য অনেকেই চোখের ভেতরে কাজল পরেন। কিন্তু এই কাজল যদি ভালো মানের না হয়, সে ক্ষেত্রে চোখে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। মেয়াদ পার হয়ে যাওয়া প্রসাধনী নয় অনেকেই দাম দিয়ে প্রসাধনী কিনে মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও ফেলতে চান না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হলে সব কিছুই ফেলে দেওয়া উচিত। মেয়াদ পার হয়ে যাওয়া প্রসাধনীতে জীবাণু বাসা বাঁধে খুব সহজেই। কন্ট্যাক্ট লেন্সে যেন মেক আপ না লাগে মেকআপ করার আগেই চোখে কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে ফেলুন। মেকআপ করা হাতে লেন্স পরলে, তাতে প্রসাধনীর গুঁড়া লেগে যেতে পারে। সেই লেন্স চোখে পরলে চোখের সমস্যা কিন্তু এড়াতে পারবেন না। |