শিরোনাম: |
একনজরে আগের ২১টি ফাইনাল
|
![]() ১৯৩০ : উরুগুয়ে ৪ : আর্জেন্টিনা ২ মন্টেভিডিওতে বিরতির আগে পিছিয়ে থাকলেও ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪-২ ব্যবধানের জয়ে বিশ্বকাপের প্রথম শিরোপা উরুগুয়ের। ১৯৩৪ : ইতালি ২ : চেকোস্লাভাকিয়া ১ রোমের ফাইনালে ৭১ মিনিটে আন্তোনিন পুচের গোলে এগিয়ে যায় চেকরা। ১০ মিনিট পর সমতা ফেরান রাইমুন্দো ওরসি। ৯৫তম মিনিটে আনহেলো শিয়াভিয়োর গোলে উৎসবে মাতে পুরো ইতালি। ১৯৩৮ : ইতালি ৪ : ফ্রান্স ২ বিরতির আগেই ইতালি এগিয়ে যায় ৩-১ ব্যবধানে। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা ইতালির। ১৯৫০ : উরুগুয়ে ২ : ব্রাজিল ১ মারাকানায় ব্রাজিল-উরুগুয়ের শেষ ম্যাচটি হয়ে উঠেছিল শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ। হুয়ান স্কিয়াফিনো আর এদগার্দো গিঘিয়ার গোলে উরুগুয়ে জিতলে শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ে ব্রাজিল। ১৯৫৪ : পশ্চিম জার্মানি ৩ : হাঙ্গেরি ২ ‘মিরাকল অব বার্ন’ নামে পরিচিতি এই ফাইনালের। গ্রুপ পর্বে হাঙ্গেরির কাছে ৩-৮ গোলে বিধ্বস্ত হয়েছিল পশ্চিম জার্মানি। অথচ ফাইনালে ৩-২ ব্যবধানে জেতে জার্মানরা। ১৯৫৮ : ব্রাজিল ৫ : সুইডেন ২ ব্রাজিল প্রথম বিশ্বকাপ জেতে ১৯৫৮-তে। জোড়া গোল করে নায়ক ১৭ বছর বয়সী পেলে। ১৯৬২ : ব্রাজিল ৩ : চেকোস্লাভাকিয়া ১ টানা দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয় ব্রাজিলের। চেকোস্লাভাকিয়াকে তারা হারায় ৩-১ গোলে। ১৯৬৬ : ইংল্যান্ড ৪ : পশ্চিম জার্মানি ২ বিশ্বকাপ ফাইনালে একমাত্র হ্যাটট্রিকটি জিওফ হার্স্টের। তবে ১০১ মিনিটে তাঁর শট গোললাইন অতিক্রম করেছিল কি না, বিতর্ক চলে এখনো। ১৯৭০ : ব্রাজিল ৪ : ইতালি ১ ৪-১ ব্যবধানে একতরফা জিতে তৃতীয় বিশ্বকাপ ব্রাজিলের। সুবাদে জুলে রিমে ট্রফিটা বরাবরের মতো হয়ে যায় ব্রাজিলের। ১৯৭৪ : পশ্চিম জার্মানি ২ : নেদারল্যান্ডস ১ ইয়োহান ক্রুইফের টোটাল ফুটবলের দাপট থামিয়ে ২-১ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন পশ্চিম জার্মানি। ১৯৭৮ : আর্জেন্টিনা ৩ : নেদারল্যান্ডস ১ বুয়েনস এইরেসের ফাইনালে স্বাগতিক আর্জেন্টিনা প্রথমবার শিরোপা জেতে ৩-১ গোলের জয়ে। ১৯৮২ : ইতালি ৩ : পশ্চিম জার্মানি ১ ৮২ মিনিটে ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিল ইতালি। ম্যাচ কার্যত শেষ তখনই। ১৯৮৬ : আর্জেন্টিনা ৩ : পশ্চিম জার্মানি ২ উপভোগ্য ছিল ফাইনালটা। ম্যাচ শেষের ৭ মিনিট আগে ডিয়েগো ম্যারাডোনার পাসে হোর্হে বুরুচাগার গোলে দ্বিতীয়বার শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। ১৯৯০ : পশ্চিম জার্মানি ১ : আর্জেন্টিনা ০ শেষ দিকে আর্জেন্টিনা ৯ জন নিয়ে খেলে ফাইনালটা। ৮৫ মিনিটে রেফারি এদগার্দো কোদেসালের বিতর্কিত সিদ্ধান্তে পেনাল্টি পায় পশ্চিম জার্মানি। আন্দ্রেস ব্রেমের গোল বিশ্বকাপ এনে দেন জার্মানদের। ১৯৯৪ : ব্রাজিল ০ (৩) : ইতালি ০ (২) বিশ্বকাপের প্রথম ফাইনাল টাইব্রেকারে নিষ্পত্তি হয়েছিল সেবারই। ১৯৯৮ : ফ্রান্স ৩ : ব্রাজিল ০ জিনেদিন জিদানের জোড়া গোলে ফ্রান্স এগিয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে। তৃতীয় গোলটি এমানুয়েল পেতিতের, প্রথম বিশ্বকাপ জেতে ফ্রান্স। ২০০২ : ব্রাজিল ২ : জার্মানি ০ ইয়াকোহামার ফাইনালে রোনালদোর জোড়া গোলে ২-০ ব্যবধানের জয় ব্রাজিলের। ২০০৬ : ইতালি ১ (৫) : ফ্রান্স ১ (৩) মার্কো মাতেরাজ্জির বুকে ঢুঁস মেরে লাল কার্ড দেখেন জিনেদিন জিদান। টাইব্রেকারে ইতালির জয় ৫-৩ ব্যবধানে। ২০১০ : স্পেন ১ : নেদারল্যান্ডস ০ জোহানেসবার্গে অতিরিক্ত সময়ে ১১৬তম মিনিটে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার গোলে প্রথমবার বিশ্বকাপ জেতে তিকিতাকায় মুগ্ধ করা স্পেন। ২০১৪ : জার্মানি ১ : আর্জেন্টিনা ০ অতিরিক্ত সময়ের ১১৩তম মিনিটে বদলি খেলোয়াড় মারিও গোেজর গোলে চতুর্থ বিশ্বকাপ জেতে জার্মানি। ২০১৮ : ফ্রান্স ৪ : ক্রোয়েশিয়া ২ মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে ক্রোয়েশিয়াকে গুঁড়িয়ে দেয় ফ্রান্স। ৪-২ ব্যবধানে জিতে ঘরে তোলে দ্বিতীয় বিশ্বকাপ। |