শিরোনাম: |
পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে আনারকে ৮০ টুকরা করে ‘কসাই’ জিহাদ
|
![]() ভারতের বেশকিছু সংবাদমাধ্যমের তথ্য বলছে, কসাই জিহাদের এই স্বীকারোক্তির পর কলকাতার তদন্তকারীদের একাংশের মত, এর ফলে সেসব খণ্ডাংশ উদ্ধার করা আরও কঠিন হয়ে গেল। ইতিমধ্যেই টুকরোগুলো কোনো না কোনো প্রাণীর পেটে চলে গিয়ে থাকতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। কলকাতার তদন্তদলের ভাষ্য, জিহাদকে ৫০০০ টাকা দেওয়া হয়েছিল। খুনের পর আনোয়ারুলের লাশ ৮০ টুকরো করা হয়। মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। হাড়, মাংস পৃথক করে হলুদ মাখিয়ে একেকটি টুকরা একেক জায়গার জলাশয়ে ফেলা হয়েছে। তাই পুলিশের অনুমান, দেহাংশ খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। ১২ মে আজিম ভারতের কলকাতায় যান এবং তার এক বন্ধুর বাসায় ওঠেন। পরদিন ১৩ মে সকালের দিকে আনার ব্যবসায়িক মিটিং করার জন্য কলকাতার নিউ টাউন এলাকার ভাড়া বাসায় যান। সেখানে পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক আসামি আমানুল্লাহ ও তানভীর সিলাস্তিসহ অজ্ঞাতনামা অন্য পলাতক আসামিদের সহযোগিতায় আনারকে নৃশংসভাবে হত্যা করেন। |