শিরোনাম: |
বাতাসে ভাসছে আমের মুকুলের ম-ম গন্ধ
|
![]() আম বলতে একসময় চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহীকেই বোঝাত। এখন অবস্থা ভিন্ন। বগুড়ার পশ্চিমাঞ্চলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্রায় সব জাতের আমের উত্পাদন হচ্ছে। আবার আম চাষিরা মৌসুমে লাভজনক হওয়ায় প্রতিবছর কৃষিজমিতে বাড়াচ্ছে আমের আবাদ। দেশজুড়ে যত আম বাগান তার বেশির ভাগ আম বাগান রয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও রাজশাহী জেলায়। বর্তমান যে পরিমাণ আমের মুকুল আসছে তার কিছু নষ্ট হয়ে যায়। এর কারণ প্রথমত ঘনকুয়াশা, তারপর শিলাবৃষ্টি বা অতিখরা। প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করেই আম গাছকে টিকতে হয় ফলের জন্য। উপজেলার একজন আম বাগানের মালিক জানান, আমের মুকুল এখন বের হতে শুরু করেছে। ঝড় ও শিলা বৃষ্টি না হলে আশা করা যাচ্ছে এবারও আমের ফলন ভালোই হবে। বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না ঘটলে এ বছর আমের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানান, নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক মাস আগেই আবহাওয়াগত ও জাতের কারণেই মূলত আমের মুকুল আসতে শুরু করেছে। তবে চলতি মাসের শেষের দিকে প্রতিটি গাছেই পুরোপুরিভাবে মুকুল ফুটতে শুরু করবে। যেসব আম গাছে আগাম মুকুল আসতে শুরু করেছে সে বাগান মালিকরা পরিচর্যাও শুরু করেছেন। মুকুল আসার সঙ্গে এবং মুকুল ধরার সময় প্রয়োজনীয় স্প্রে করা গেলে আমের মুকুল সংরক্ষণ ও পোকার হাত থেকে আমকে রক্ষা করা সম্ভব। |