শিরোনাম: |
সুস্থ সুন্দর ত্বক চাইলে...
|
![]() কোলাজেন- এই প্রোটিন ত্বক টাইট রাখতে সাহায্য করে। কোলাজেন ত্বকের যৌবন ধরে রাখতে পারে। কোলাজেন যুক্ত বিউটি প্রোডাক্ট ত্বকের বলিরেখা রুখে দেয়। ইলাসটিন কোলাজেনের মতোই ত্বকের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন কোলাজেন। এই প্রোটিন থাকার কারণেই ত্বক নিজের আকৃতি ধরে রাখতে পারে। শৈশবে ও বয়ঃসন্ধির শুরুতে ত্বকে এই ইলাসটিনের মাত্রা সবচেয়ে বেশি থাকে। তারপর থেকে ধীরে ধীরে কমতে থাকে। ইলাসটিন যুক্ত বিউটি প্রোডাক্ট ত্বকের ইলাসটিসিটি বজায় রাখতে সাহায্য করে। হায়ালিউরোনিক এসিড- ত্বকে কোলাজেন কমে গেলে বলিরেখা দেখা দেয় ও কালচে ভাব আসে। হায়ালিউরোনিক এসিড কোলাজেনের মাত্রা বাড়িয়ে ত্বক আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। গ্লাইকোলিক এসিড কেন সুগার থেকে পাওয়া এই এসিডের অণুর মাপ এএইচএ গ্রুপের মধ্যে সবচেয়ে ছোট। যার ফলে এই এসিড ত্বকের গভীরে পৌঁছে ভেতর থেকে অ্যাকনে, ব্ল্যাকহেডস, তৈলাক্ত ভাব দূর করে। স্যালিসাইক্লিক এসিড- স্যালিসাইক্লিক এসিড লোশন সবার জন্য নয়। কিন্তু সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ত্বকের সবচেয়ে ওপরের স্তর ফুলে উঠে নরম হয়ে উঠে যেতে সাহায্য করে এই এসিড। ফলে ত্বকের এক্সফোলিয়েশন হয়ে নরম ও উজ্জ্বল দেখায়। নিয়াসিনামাইড ভিটামিন বি৩-এর এই উপাদান ত্বকের সেরামাইড ও ফ্রি ফ্যাটি এসিডের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। যা ত্বকের ডারমিসে মাইক্রোসার্কুলেশন বাড়িয়ে আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। অ্যাকনে কমিয়ে কালো ছোপ দূর করে। এএইচএ ও বিএইচএ- নরমাল ও শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় এএইচএ। যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে ও স্বাস্থ্যকর কোলাজেন ধরে রাখে। নরমাল ও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বিএইচএ। যা ত্বকের অ্যাকনে ও যে কোনো অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে। - জীবনযাপন ডেস্ক |